আমি সুবল চন্দ্র মাল, পিতাঃ মনি চরন মাল, মাতাঃ মৃত- বিশকা রানী মাল, গ্রামঃ উত্তর চরনোয়াবাদ, ৪নং ওয়ার্ড, ভোলা সদর, ভোলা। এই মর্মে সংবাদ মম্মেলনের আবেদন করিতেছি যে, জনাব শাহাবুদ্দিন মিয়া, পিতাঃ মৃত- আরশাদ আলী, উত্তর চরনোয়াবাদ ৪নং ওয়ার্ড, ভোলা সদর, ভোলা। বিগত ২৫-৩০ বছর আগে আমাদের ওয়ারিশগনের কাছ থেকে ৬৩ শতাংশ জমি ক্রয় করে। ঐ সময় আমরা জনাব শাহাবুদ্দিন মিয়াকে জমি বুঝাইয়া দেই। তিনি ২৫-৩০ বছর যাবৎ ঐ জমি ভোগ দখল করিতেছেন। কিন্তু কয়েক মাস আগে হঠাৎ করে তিনি আমাদের ভোগ দখলীয় জমিতে জোর পূর্বক সে একা একা মেপে আমার বাড়ীর জমিতে এসে পিলার স্থাপন করেন এবং আমাদেরকে জমি ছেড়ে দিতে বলেন ও আমাদের দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যাওয়ার জন্য হুমকি দিতেছেন। এ পর্যন্ত আমাদের বিরুদ্ধে অন্যায় ভাবে ৪/৫ টি মামলা করেন, সে মামলার রায় জরিপ অফিসের মাধ্যমে আমাদের পক্ষে আসে। তারপরও তিনি আমাদের বিরুদ্ধে হয়রানী মূলক অন্যায়ভাবে আরেকটি মামলা আদালতে রুজু করে। প্রাক্তন কাউন্সিলর মোহাম্মদ শওকত হোসে কে এ বিষয়ে অবহিত করি কিন্তু জনাব শাহাবুদ্দিন মিয়া কাউন্সিলরকে তাকে খরিদকৃত জমির অতিরিক্ত জমি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য বলে। কাউন্সিলর জনাব মোহাম্মদ শওকত হোসেন তাকে কাগজের বাইরে অতিরিক্ত জমি বুঝিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানান। এখন নতুন করে বর্তমান কাউন্সিলরের কাছে নালিশ করেন। আমাদের আবার পৌরসভার মাধ্যমে নোটিশ করে। তখন সেখানে উপস্থিত হই। তারপর কাউন্সিলর আমাদের কাগজপত্র দেখাতে বলেন। আমরা এ জমি ১০০ বছরে অধিকাল যাবত পৌত্তিক সম্পত্তিতে ভোগ দখল করিয়া আসিতেছি এবং এ জমির মূল মালিক আমরা। আমাদের কাছে থেকে জমি খরিদ করে উল্টো আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের ভয় ভীতি দেখিয়ে জমি ছেড়ে দিতে বলেন। আমরা সবার কাছে অনুরোধ করিতেছি যে, এসব ভূমি দস্যু ও জুলুমবাজদের কাছ থেকে ভোলা জেলা প্রশাসন ও সকল সুশীল সমাজ এবং আমাদের অভিভাবক ভোলা সদর-১ আসনের সংসদ সদস্য জননেতা তোফায়েল আহমেদ কে অবগত করে আমাদের কে এই ভূমিদস্যূর কাছ থেকে মুক্ত করুন। আমরা এলাকার সাধারণ জনগন কিভাবে শান্তিতে বসবাস করতে পারি এ বিষয়ে প্রশাসনের দুষ্টি